শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ঘোষিত ৩রা সেপ্টেম্বর ২০১৬ ইং তারিখে দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ বিরোধী কর্মসূচীর অংশ হিসেবে দাশুড়িয়া মদিনাতুল উলুম আলিম মাদরাসায় সকল শিক্ষক শিক্ষকা ,কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ স্বতঃস্ফূর্তার সাথে র্যালি, মানববন্ধন ও পথসভা পালন করা হয়।পরিশেষে অত্র প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মহোদয়ের সভাপতিত্বে ম্যানেজিং কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ এলাকার বিশিষ্টজন ও গনমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে এক সচেতনতামূলক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত আলোচনায় সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদবিরোধী সচেতনতা সৃষ্টি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত উপ¯ি’তি নিশ্চিতকরণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। একই সঙ্গে নিয়মিতভাবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান -ক্রীড়ানুষ্ঠান, স্কাউটিং ও গার্ল গাইড্স কার্যক্রম বৃদ্ধি করে শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ তৈরীর বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
Saturday, September 3, 2016
দাশুড়িয়া মদিনাতুল উলুম আলিম মাদরাসায় সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদবিরোধী কর্মসূচী পালনঃ
শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ঘোষিত ৩রা সেপ্টেম্বর ২০১৬ ইং তারিখে দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ বিরোধী কর্মসূচীর অংশ হিসেবে দাশুড়িয়া মদিনাতুল উলুম আলিম মাদরাসায় সকল শিক্ষক শিক্ষকা ,কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ স্বতঃস্ফূর্তার সাথে র্যালি, মানববন্ধন ও পথসভা পালন করা হয়।পরিশেষে অত্র প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মহোদয়ের সভাপতিত্বে ম্যানেজিং কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ এলাকার বিশিষ্টজন ও গনমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সাথে এক সচেতনতামূলক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত আলোচনায় সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদবিরোধী সচেতনতা সৃষ্টি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত উপ¯ি’তি নিশ্চিতকরণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়। একই সঙ্গে নিয়মিতভাবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান -ক্রীড়ানুষ্ঠান, স্কাউটিং ও গার্ল গাইড্স কার্যক্রম বৃদ্ধি করে শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ তৈরীর বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
Saturday, August 6, 2016
ঈশ্বরদীতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস বিরোধী মানববন্ধন ও পথসভা অনুষ্ঠিত
ঈশ্বরদীতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের প্রতিবাদে সাঁড়া ঝাউদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, আবুল হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়, ভাষা শহিদ বিদ্যা নিকেতন, ঈশ্বরদী মহিলা কলেজ ও পূর্বটেংরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিÿা প্রতিষ্ঠানের শিÿক ও শিÿার্থীরা গতকাল সোমবার সকাল থেকে বিভিন্ন সময়ে মানব বন্ধন ও পথসভা করেন।
বক্তারা বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসীরা কোন দলের নয়। এরা তাদের নিজেদের স্বার্থের জন্য ধর্মের নাম দিয়ে মানুষ হত্যা করে চলেছে। সমাবেশে বক্তারা বলেন, ধর্মান্ধতা বা ধর্ম সম্পর্কে ভালোভাবে না জানা এবং না বোঝার কারণেই কোমলমতি শিক্ষার্থীরা জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়ছে। সন্ত্মানের প্রতি পিতামাতার অমনোযোগিতা এবং তাদের কাজকর্মে খোঁজ-খবর না রাখা এজন্য দায়ী। বক্তারা এসময় পিতামাতাও অভিভাবকদের তাদের সন্ত্মানদের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়ার আহব্বান জানান। আইন-শৃংখলা রক্ষাকারি বাহিনীর পাশাপাশি স্থানীয় সরকার প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ ও সিভিল সোসাইটির সম্মিলিত উদ্যোগে জঙ্গিবাদ নির্মূল করার সমন্বিত কার্যক্রমে সহযোগিতার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার শিক্ষকরা অনুরোধ জানিয়েছেন।
Monday, February 29, 2016
Sunday, February 28, 2016
ঈশ্বরদী হাসপাতালে তামাক বিরোধী অভিযান তামাকজাত দ্রব্য ধবংশ
ঈশ্বরদী (পাবনা) সংবাদদাতা ॥
ঈশ্বরদী হাসপাতালে জর্দা, গুল, সাদাপাতা, বিড়ি-সিগারেটসহ তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে তামাক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে তামাক বিরোধী নারীজোট ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ও বিভিন্ন স্থানে পরিচালিত এই অভিযান শেষে উদ্ধার করা তামাকজাত দ্রব্য, হাসপাতালে ভর্তি রোগী ও তাদের স্বজনদের নিকট থেকে উদ্ধার করা বিভিন্ন ধরনের তামাকজাত দ্রব্য হাসপাতালের সামনে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংশ করা হয়।
এ অভিযানে তামাক বিরোধী নারী জোট (তাবিনাজ) এর সমন্বয়ক সাইদা আখতার, উবিনীগের সমন্বয়ক জয়নাল আবেদীন খান, ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ আসমা খানম, উপজেলা স্যানেটারী ইন্সপেক্টর সানোয়ার রহমান খোকন, তাবিনাজের সদস্য মাহমুদা বেগম, নাসরিন পারভিন, আরফান আলী, গোলাম মোস্তফা রনি, সাংবাদিক সেলিম সরদার, সেলিম আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কর্তৃপক্ষ জানান, জর্দা, গুল, সাদাপাতা, বিড়ি-সিগারেটসহ তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার করলে মানব দেহের ব্যাপক ক্ষতি হয়। গলায় বা মুখে ঘা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের জটিল কঠিন রোগ হয়ে থাকে। আগামী ১৯ মার্চ থেকে তামাকজাত দ্রব্যের প্যাকেট মোড়ক, কার্টুন বা মোড়কের উভয় পাশে সচিত্র সতর্কবানী মুদ্রণ বাধ্যতামূলক করার ঘোষনা দিয়েছে সরকার।
ঈশ্বরদী উপজেলা ফটো সাংবাদিক এসোসিয়েশনের সাধারন সম্পাদক ও ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম আহমেদের একক অলোকচিত্র ঈশ্বরদীর বই মেলায় প্রদর্শিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে সেলিম আহমেদের একক আলোকচিত্র প্রদর্শনের উদ্বোধন করেন ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু। এসময় উপস্থিত ছিলেন ফটো সাংবাদিক সেলিম আহমেদ, অধ্যাপক উদয়নাথ লাহেড়ী, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ইসাহক আলী মালিথা, শিল্প ও বণিক সমিতির সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম বাচ্চু ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুস সালাম খানসহ পৌরসভার কাউন্সিলরবৃন্দ। উদ্বোধন শেষে প্রধান অতিথিসহ উপস্থিত সকলে আলোকচিত্র পরিদর্শন করেন। এরপর ঈশ্বরদী বই মেলায় আগত মানুষের ঢল নামে সাংবাদিক সেলিম আহমেদের একক আলোকচিত্র দেখার জন্য। মন্তব্য খাতায় অনেকেই লিখেছেন ঈশ্বরদীর বই মেলায় এসে সেলিম আহমেদের একক আলোকচিত্রের ছবি দেখে মন ভরে গেছে, মেলায় আসার স্বার্থকতা হয়েছে। কেউ কেউ আবার লিখেছেন সাংবাদিক সেলিম আহমেদের তোলা ছবি দেখে এক নজরে গোটা বাংলাদেশকে দেখা গেছে। এখানে সকল ধরনের ছবি প্রদর্শিত হয়েছে।
একান্ত আলাপচারিতায় সেলিম আহমেদ বলেন, ছোট বেলা থেকেই ছবি তোলার প্রতি সখ ছিল। গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে সংবাদপত্রে কাজ করতে এসে ছবি তোলার প্রতি আরও বেশি ঝোক চলে এসেছে। ঈশ্বরদীর বই মেলায় আগত মানুষদের বিনোদনের জন্য বিনা পয়সায় সকলের জন্য আমার একক আলোকচিত্র প্রদর্শন উন্মুক্ত করে দিয়েছি।
সামছুল হুদা ডিগ্রি কলেজে তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় ৪র্থ তলা ভবন নির্মাণের জন্য প্রকল্প পরিচালক ড. এ বি এম শাহ জালাল এর কলেজ পরিদর্শন
Sunday, February 21, 2016
রণবীরকে এড়িয়ে চলছেন ক্যাটরিনা
রণবীর কাপুরের সঙ্গে ক্যাটরিনা কাইফের ছাড়াছাড়ির বিষয়টা নিয়ে সংবাদমাধ্যমগুলোতে বেশ কদিন তুমুল মাতামাতি ছিল। এরপর উৎসাহ থিতিয়ে গেলে কিছুটা অন্তরালেই চলে গিয়েছিল রণবীর-ক্যাটরিনা প্রসঙ্গ। রণবীরকে ক্যাটরিনা এড়িয়ে চলছেন—সম্প্রতি এমন খবরে আবারও সবাই নড়েচড়ে বসেছেন।
ক্যাটরিনা ও রণবীরের আলাদা বাড়িতে থাকার সংবাদের পর নতুন করে খবর প্রকাশিত হয়েছে যে রণবীর কাপুরকে পুরোপুরি এড়িয়ে চলছেন ক্যাটরিনা কাইফ।
ছাড়াছাড়ি বা বিচ্ছেদের পর কিছুদিন এমন এড়িয়ে চলার বিষয় ঘটতেই পারে। হয়তো দ্বিধা কিংবা সংকোচ; হয়তো বা অভিমান, নয়তো ক্রোধ এসে পথ আগলায় সম্পর্কের মাঝে।
যা-হোক, ক্যাটরিনা-রণবীরের বিচ্ছেদের পর এখন ঠিক কোন অনুভূতি যে কাজ করছে ক্যাটরিনা কাইফের মনে, সেটা স্পষ্ট করে একমাত্র ক্যাটরিনাই বলতে পারবেন।
সম্প্রতি আরতি শেঠির একটি অনুষ্ঠানে দাওয়াত পেয়েছিলেন ক্যাটরিনা। আরতি ক্যাটরিনা ও রণবীর এই দুজনের খুবই ঘনিষ্ঠ। আর স্বাভাবিকভাবেই সে অনুষ্ঠানে রণবীরও ছিলেন আমন্ত্রিত। রণবীরের সঙ্গে মুখোমুখি দেখা হয়ে যাবে ভেবেই সম্ভবত ওই অনুষ্ঠানে যাননি ক্যাটরিনা কাইফ।
এর আগে বিচ্ছেদের ঠিক পরপর অনুরাগ বসুর ‘জগ্গা জাসুস’ ছবির শুটিংয়েও আলাদাভাবে নিজেদের অংশের শুটিং করেছিলেন ক্যাটরিনা ও রণবীর। শুটিংয়ের সময়েও একই ভ্যানিটি ভ্যান ব্যবহার করেননি তাঁরা। একটি সূত্র সে সময় জানিয়েছিল, এ ছবির জন্য রণবীর কাপুর আলাদাভাবে তাঁর দৃশ্যগুলোতে অভিনয় করেন। একটি দৃশ্য ছিল দুজনের একসঙ্গে। সেই দৃশ্য তাঁরা করেছেন বটে, কিন্তু শুটিং ছাড়া আর কোনো কথাবার্তাই হয়নি তাঁদের মধ্যে।
ছবির শুটিং চলছিল জানুয়ারির শুরুতেই। গত ৮ জানুয়ারি ক্যাটরিনা মুম্বাই থেকে খানিক দূরের এক স্টুডিওতে সালমান খানের সঙ্গে দেখা করেন। কথা বলেন। রণবীর এ সময় ছবির শুটিং চালিয়ে যান। ১৮ জানুয়ারি রণবীর আর ক্যাটরিনা আলাদাভাবে আসেন। তাঁরা একে অন্যের দিকে তাকাননি পর্যন্ত। এনডিটিভি। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রীতির বিয়ে পেছাল!
এই ফেব্রুয়ারিতেই বিয়ের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল বলিউডের তারকা প্রীতি জিনতার। সেই বিয়ে মাস খানেক পিছিয়ে এখন হবে এপ্রিলে। প্রীতির ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, এ বছরের এপ্রিল মাসের কোনো একসময়ে বিয়ে করবেন প্রীতি। পাত্র সেই জিন গুডএনাফ।
এর আগে বলিউডের তারকা প্রীতি জিনতা টুইটারে লিখেছিলেন, ‘জানুয়ারিতে বিয়ে করছি না। অন্তত এক বছর এ নিয়ে কোনো আলোচনা শুনতে চাই না..., প্লিজ।’
সে সময় সম্ভবত বিরক্ত হয়েই এই টুইট করেছিলেন প্রীতি।
এ ছাড়া বলিউডের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছিল, প্রীতি নিজেই নাকি তাঁর বন্ধুদের ফোন করে বিয়ের বিষয়টি জানিয়েছিলেন। ১২ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি ছিল বিয়ের তারিখ।
যা-হোক, সেই তারিখ বদলে এখন হয়েছে এপ্রিল। যদিও নির্দিষ্ট দিনক্ষণের কথা এখন পর্যন্ত কেউই জানাতে পারেনি। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানটি সেই আগের নির্ধারিত জায়গাতেই হচ্ছে। অর্থাৎ মার্কিন মুলুকের লস অ্যাঞ্জেলেসে।
সেখানে গির্জায় একেবারে ঘরোয়া আয়োজনে হবে আনুষ্ঠানিকতা। অবশ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, লস অ্যাঞ্জেলেসের অনুষ্ঠানটির পর মুম্বাইয়ে প্রীতি-জিনের বিয়ের অনুষ্ঠান হবে।
সূত্রটি জানিয়েছে, গির্জায় যে অনুষ্ঠানটা হবে, সেটি আয়োজিত হবে খুব ঘনিষ্ঠজনদের নিয়েই। প্রীতি আর জিনের পরিবারের সদস্যরা ছাড়া বড়জোর দুই-চারজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু সেখানে থাকবেন। তবে প্রীতির বিবাহোত্তর সংবর্ধনার অনুষ্ঠান হবে মুম্বাইতেই। রাজপুত ঐতিহ্যের রীতি-রেওয়াজ মেনেই।
প্রসঙ্গত, নেস ওয়াদিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর যুবরাজ সিংহের সঙ্গেও প্রীতির সম্পর্কের গুজব রটেছিল। এনডিটিভি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
Saturday, February 20, 2016
রাঙা পলাশে শহীদ স্মরণ
শিমুলে পলাশে রাঙা বাংলার দিগন্ত। গাছে গাছে নবীন পাতার গুচ্ছ। প্রকৃতিতে যখন নবীনের উন্মেষের আনন্দ-উচ্ছ্বাস, তখনই এক মর্মমূল ছেঁড়া বেদনার ঘটনা ঘটেছিল এই বাংলায়। আজ থেকে ৬৪ বছর আগে। মায়ের ভাষার অধিকার রক্ষার দাবিতে শাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে অকুতোভয় বীর সন্তানেরা নেমে এসেছিলেন রাজপথে। বুকের তাজা রক্তে বসন্তের রাঙা ফুলের মতোই রাঙিয়ে দিয়েছিলেন ঢাকার রাজপথ। মাতৃভাষার দাবিতে আত্মদানের এক অভূতপূর্ব অধ্যায় সেদিন সংযোজিত হয়েছিল মানব ইতিহাসে। আজ রোববার সেই অনন্য স্মৃতিধন্য দিন। অমর একুশে ফেব্রুয়ারি। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
মাতৃভাষার জন্য বাঙালির আত্মদানের এই অতুলনীয় ঘটনা স্বীকৃত হয়েছে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে। ১৯৯৯ সালে ইউনেসকো ২১ ফেব্রুয়ারিকে ঘোষণা করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে। আজ বাঙালির সঙ্গে সারা বিশ্বেই দিনটি পালিত হচ্ছে।
দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু পশ্চিমা শাসকেরা শুরু থকেই দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালিদের ওপর শাসন-শোষণের চক্রান্ত শুরু করে। তারা আঘাত হানে বাঙালির মাতৃভাষার ওপর। একতরফাভাবে উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করায় পূর্ব বাংলায় গড়ে ওঠে বিপুল আন্দোলন। ১৯৪৮ থেকে ভাষা
আন্দোলন এগিয়ে যায় ধাপে ধাপে। চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হয় ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় ১৪৪ ধারা ভেঙে ছাত্র-জনতা রাজপথে বিক্ষোভ মিছিলে নামলে। সেই মিছিলে গুলি করা হলে সালাম, বরকত, রফিক, সফিউর, জব্বারসহ নাম না জানা বীর সন্তানদের রক্তে রঞ্জিত হয় রাজপথ। এই ঘটনা ভাষা আন্দোলনকে আরও বেগবান করে তোলে। অবশেষে ১৯৫৬ সালে শাসকগোষ্ঠী নতিস্বীকার করে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়।
আজ কৃতজ্ঞ জাতি বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে ভাষাশহীদদের। তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নিবেদন করা ফুলে ফুলে ভরে উঠবে সারা দেশের শহীদ মিনারের বেদি। প্রভাতফেরিতে সবার কণ্ঠে থাকবে সেই চিরচেনা গান ‘আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি...।’ ঢাকায় শহীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের পর অনেকেই যাবেন আজিমপুর কবরস্থানে শহীদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করতে।
বাণী: মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এবং তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেছেন। তাঁরা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ তাঁর বাণীতে বলেন, ‘আমরা গর্ববোধ করি এই ভেবে যে, অমর একুশের চেতনা আজ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে। আমাদের শহীদ দিবস এখন বিশ্বজুড়ে স্বকীয়তা রক্ষার চেতনার উৎস। এই চেতনাকে ধারণ করে পৃথিবীর সব ভাষাভাষী মানুষের সঙ্গে যোগসূত্র স্থাপিত হবে, লুপ্তপ্রায় ভাষাগুলো আপন মহিমায় নিজ নিজ সম্প্রদায়ের মধ্যে উজ্জীবিত হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে বলেন, ‘অমর একুশে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতীক। বর্তমান সরকার একুশের চেতনা ও মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে ধারণ করে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, সাম্প্রদায়িকতা ও নিরক্ষরতামুক্ত আধুনিক ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তাঁর বাণীতে বলেছেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতীয় জীবনের এক তাৎপর্যময় দিন। ভাষাশহীদদের মহিমান্বিত আত্মত্যাগের বিনিময়েই রচিত হয়েছে আমাদের জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের প্রথম সোপান।’
ঈশ্বরদীতে ব্যাংক এশিয়ার উচ্চ শিক্ষা বৃত্তি প্রদান
ঈশ্বরদীতে ব্যাংক এশিয়া মেধাবী ও আর্থিক অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের ইক্ষু গবেষণা মিলনায়তনে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ১২ জন শিক্ষার্থীকে উচ্চ শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেন। ব্যাংক এশিয়ার উচ্চ শিক্ষা বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বৃত্তি প্রদান করেন মোঃ মেহমুদ হোসেন প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড।
ব্যাংক এশিয়া ঈশ্বরদীর শাখা ব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে¡ উচ্চ শিক্ষা বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্যাংক এশিয়ার সিনিয়র এক্্িরকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট বরুন কান্তি সাহা, ইক্ষুগবেষণা ইনষ্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. আমজাদ হোসেন, ঈশ্বরদী পৌরসভার নব-নির্বাচিত মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংক এশিয়া রাজশাহীর শাখা ব্যবস্থাপক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, কুষ্টিয়ার শাখা ব্যবস্থাপক মোঃ আলী আহসান, ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক এসএম ফজলুর রহমানসহ ব্যাংক এশিয়া ঈশ্বরদী শাখার গ্রাহকবৃন্দ। ১২ জন শিক্ষার্থীকে বই কেনার জন্য প্রতি বছর এককালীন ১০ হাজার নগদ টাকা প্রদান করেন এবং মাসিক দুই হাজার টাকা করে পড়াশুনার খরচের জন্য প্রদান করা হবে। অনুষ্ঠানে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন আসমা আকতার সিনিয়র অফিসার ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড।
বক্তারা বলেন, নিরন্তর নিঃস্বার্থ প্রচেষ্টা আর সময়োপযোগী পদক্ষেপে ঘটে ইতিহাসের পরিবর্তন। এই দর্শনকে সামনে রেখে ব্যাংক এশিয়া প্রবর্তন করেছে ব্যাংক এশিয়া উচ্চ শিক্ষা বৃত্তি। আমাদের বৃত্তি প্রদানের অর্থ যত সামান্য হলেও এটা শিক্ষার্থীদের অনেক কাজে আসবে। ২০০৫ সাল থেকে অধ্যাবধি এই বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। ২০১০ সাল থেকে ঈশ্বরদীর ১১১ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। শীতার্ত অসহায় মানুষদের শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করা হয়ে থাকে। এছাড়া পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার জন্য গ্রামের স্কুল গুলোকে সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
একই সাথে জন্মান্ধ শিশুদের চিকিৎসার দায় ভার ব্যাংক এশিয়া নিয়ে থাকে। আপনাদের আশেপাশে এমন কোন জন্মান্ধ শিশু থাকলে স্থানীয় ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপকের সাথে যোগাযোগ করে দেয়ার আহ্বান জানান। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, আজকে যাদের উচ্চ বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে তোমরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আগামীতে এদেশের জন্য কাজ করবে। ব্যবসায়ীদের সহযোগিতায় তোমাদের বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। তাই তোমরা সম্মানীত সকল ব্যবসায়ীদের সন্মান করবে। ব্যাংক এশিয়ার পাশাপাশি দেশের অন্যান্য লাভজনক প্রতিষ্ঠানকে বৃত্তি প্রদানে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান এবং ব্যাংক এশিয়া আগামীতেও যেন এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখে বলে বক্তারা এ কথা বলেন।
Friday, February 19, 2016
California 'won't enforce' porn movie condoms
California work safety officials have voted against forcing porn actors to wear condoms to prevent the spread of sexually transmitted diseases (STD).
Porn industry representatives argued that condoms were a turn-off for viewers and could destroy the industry.
They warned such a ruling in favour of condoms could lead to actors also being required to wear safety goggles and dental dams.
Performers are currently required to be tested every two weeks for STDs.
The vote came after the Aids Healthcare Foundation lobbied California's Division of Occupational Safety and Health's Standards Board (Cal/OSHA) for stricter workplace safety rules in porn.
But industry representatives also said making actors wear condoms could push the industry underground, where health risks would be greater.
They also said stricter safety provisions could be interpreted as requiring sex workers to ensure their eyes were protected from infection by blood-borne pathogens by wearing goggles like those worn by doctors.
Such a requirement would spell the end of many porn film scenes, they said.
"When you criminalise sex work in any way, you make it more dangerous," said said porn actress and journalist SiouxsieQ.
However, the porn trade association the Free Speech Coalition said it was keen to work with officials to create acceptable safety standards.
Condoms are already required to be worn for porn films made in Los Angeles County under rules approved by voters in 2012.
Californians will vote on whether to extend that requirement across the state in November.
Thursday, February 18, 2016
The latest high-end Ubuntu phone will be available globally
The latest high-end Ubuntu phone will be available globally
Canonical and Meizu will launch the most powerful Ubuntu phone ever, the Meizu PRO 5 Ubuntu Edition, at Mobile World Congress.
Back in 2013, Jono Bacon, then Canonical's Ubuntu Linux community manager, told me the company's goal was to create smartphones that would "be more beautiful than Apple and as powerful as Android but with the open-source legacy of Ubuntu." In 2016, Canonical, along with Chinese smartphone manufacturer Meizu, may have done it with the Meizu PRO 5 Ubuntu Edition smartphone.
Sales Jumped Because People Want To Look Good In Selfies
Cosmetics behemoth L’Oreal has seen a boost to its sales from an unexpected place—selfies. The French makeup maker reported an 11% increase in cosmetics sales last year, compared to just 2% for perfume and 6% for skin care. The reason, saysL’Oreal luxury products chief Nicolas Hieronimus, is selfies.
"We live in a society in which people increasingly put themselves on stage, so these actors need make-up," said Hieronimus in a press release.
The company seems to have foreseen this boom. A few years ago it bought two U.S. makeup brands, Urban Decayand Nix, and Urban Decay alone saw 30% growth last year. But the real booster here might be, appropriately, an investment in technology and social media.
For instance, L’Oreal’s Makeup Genius app lets you try on virtual cosmetics with your smartphone, using its camera and (somewhat unsuccessful, according to the reviews) motion tracking to overlay the makeup on your face, live, just like you were taking a selfie. And the company just announced a disposable skin patchthat monitors UV exposure and recommends skincare based on its readings.
And it’s not just L’Oreal either. Makeup for selfies is a big deal everywhere. What about this listicle on the Ten Best Foundations for Taking Selfiesform the U.K.? Or this Teen Vogue piece on The Best Makeup to Wear When Taking a Selfie?
One thing that hasn’t changed is the exploitation of young women’s insecurity about their looks. According to Reuters, Hieronimus said, "Training videos on the Internet also helped stimulate make-up sales as they allowed young women to find out by themselves how to improve their looks and use make-up."
Source-http://www.fastcoexist.com/3056798/loreal-makeup-sales-jumped-because-people-want-to-look-good-in-selfies?
Randstad gross profit up 6.9% in Q4 2015
Randstad has released its fourth quarter 2015 results, revealing its gross profit rose by 6.9% and total EBITDA of €245m, up +18% organically.
The company reported revenue of €4,995m. Its organic growth was recorded at 6.6% and gross profit climbed 6.9%.
Topline growth accelerated in France and remained stable in North America. Gross margin was up 20 bp to 18.9%; perm fees rose 13% and now makes up 9.7% of gross profit (vs. 9.2% last year).
Adjusted net income is up 55% to €193m; ROIC at 18.8% (vs. 15.8% last year). DSO improved to 50.7 (from 51.7 in Q4 2014) and the company had a leverage ratio of 0.2 (vs. 0.5 last year)
"The dedication and commitment of our people resulted in a solid fourth quarter, in which we are pleased to see our top line accelerating in Europe." says Randstad CEO Jacques van den Broek "I am proud that, given the ongoing uncertain macro environment, we have achieved a 4.5% EBITA margin in 2015, in line with our guidance. Furthermore, we welcome all employees of the Proffice Group to Randstad and look forward to creating a leading player in the Nordics. Lastly, we have strengthened the continuity agreement with our founder Frits Goldschmeding, safeguarding the heritage and the values bestowed on us, now and in the future."
Results by country
North America
In North America, revenue growth was 4% year-on-year (Q3 2015: up 4%), against a 1% tougher comparison base. Reported revenue was 18% above Q4 2014. Gross profit growth was 9% (Q3 2015: up 9%), with 10% growth in perm fees (Q3 2015: up 9%).
In Q4 2015, combined US businesses grew 5% (Q3 2015: up 5%), with US Staffing/Inhouse growing by 7% (Q3 2015: up 6%). US Professionals revenue was flat year-on-year (Q3 2015: up 2%). Randstad Sourceright North America reported 16% net fee growth (Q3 2015: up 17%). In Canada, revenue declined by 2% (Q3 2015: down 4%), remaining ahead of a challenging market. Underlying EBITA margin for the region increased from 5.3% last year to 5.6% in Q4 2015.
Netherlands
In the Netherlands, revenue was up 9% year-on-year (Q3 2015: up 10%), on a 1% tougher comparison base. Overall perm fee growth was 3% (Q3 2015: up 28%). Staffing and Inhouse businesses grew 7% (Q3 2015: up 9%), with growth impacted by price pressure. The Professionals business continued its strong growth, and was up 21% (Q3 2015: up 20%). EBITA margin in the Netherlands was 6.7%, compared to 6.9% last year.
France
In France, revenue accelerated, with growth of 10% (Q3 2015: 3%), ahead of the market. Staffing and Inhouse revenue increased 10% (Q3 2015: up 3%), with automotive and construction improving. The Professionals business was up 10%, driven by healthcare. Perm fees were up 29% compared to last year (Q3 2015: up 23%). Our EBITA margin was 5.2%, compared to 5.7% last year.
Germany
In Germany, revenue per working day was up 1% year-on-year (Q3 2015: +2%). The combined Staffing and Inhouse business was up 2% (Q2 2015: up 2%), while Professionals was down 1% (Q3 2015: up 1%). Gross profit growth accelerated to 13% in the quarter (Q3 2015: up 2%). Q4 2014 was impacted by the 13 week ruling on holiday and sick pay. Underlying EBITA margin in Germany improved to 5.6%, compared to 3.3% last year.
Belgium & Luxembourg
In Belgium & Luxembourg, revenue per working day grew significantly by 6% (Q3 2015: up 1%). The Staffing/Inhouse business grew 8% (Q3 2015: up 1%), while the Professionals business was down 5% (Q3 2015: down 7%). Overall, our focus on client profitability, combined with strong cost control, is paying off. Gross profit increased by 8% (Q3 2015: up 6%), while EBITA margin moved up to 6.5%, from 5.7% last year.
Iberia
In Iberia, revenue growth improved further, and was up 11% (Q3 2015: up 8%), with gross profit growth of 13% (Q3 2015: up 10%). Spain was up 16% (Q3 2015: up 12%), with Staffing/Inhouse combined growing 15% (Q3 2015: up 12%). Our focus on permanent placements (up 39%) and Professionals (up 61%) continued to pay off. In Portugal, revenue improved by 1% (Q3 2015: down 2%). However, as a result of the company's focus on client profitability, gross profit growth accelerated to 18%. Overall underlying EBITA margin was 5.2% in Q4 2015, compared to 4.6% in the same period last year.
United Kingdom
Revenue per working day in the UK was down 4% compared to the prior year (Q3 2015: up 1%). Gross profit growth was flat year-on-year (Q3 2015: up 2%). Overall perm fee growth was up 11% year-on-year (Q3 2015: up 4%). The specialties businesses performed well in an increasingly challenging market environment. EBITA margin continued to improve, now at 3.6% from 1.8% last year.
Other European countries
Across 'Other European countries', revenue per working day grew by 13% (Q3 2015: up 11%). This was supported by solid growth continuing in Italy, which was up 19% (Q3 2015: up 20%). In Poland, revenue growth continued to +10% (Q3 2015: up 7%). Revenue in the Swiss business was up 3% year-on-year, still ahead of a difficult market (Q3 2015: 0%). In the Nordics, revenue growth was 7% (Q3 2015: up 11%). Overall EBITA margin was 4.4% (Q4 2014: 4.9%).
Rest of the world
Overall revenue in the 'Rest of the world' region grew 7% organically, on a 3% tougher comparison base (Q3 2015: up 11%). In Japan, revenue grew by 1% (Q3 2015: up 6%). Revenue in Australia/New Zealand grew by 5% (Q3 2015: up 11%), and China improved to 7% growth year-on-year, against an 8% tougher comparison base (Q3 2015: up 27%). Our business in India continued to show good growth at 11% (Q3 2015: up 16%), while Latin America was stable with growth of 15% (Q3 2015: up 15%), driven by Argentina and Chile. Overall, EBITA margin in this region improved to 1.5%, from 0.5% last year.
Source-https://www.recruitment-international.co.uk/blog/2016/02/randstad-gross-profit-up-6-dot-9-percent-in-q4-2015
Bangladesh has chosen to deploy IFS Applications™ 9
| ||||||
| ||||||
|
ওয়ার্কশপে রেল কামরায় বিবস্ত্র তরুণী
বুধবার দুপুরের এই ঘটনা কার্যত রেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন তুলে দিল। নিয়ম অনুযায়ী, যে কোনও দূরপাল্লার ট্রেনের প্রতিটি কামরায় কিছু পড়ে আছে কি না খুঁটিয়ে দেখার পরে দরজা বন্ধ করে সেটি কারশেডে পাঠানো হয়। সেখানে ফের যান্ত্রিক ব্যবস্থার পরীক্ষা হয়। কোনও কামরার মেরামতি প্রয়োজন হলে সেটি ওর্য়াকশপে যায়।
রেল সূত্রে খবর, যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেওয়ায় ইআর-৯২৪৮৬ জিএস নম্বরের কামরাটি সোমবার সকাল থেকেই টিকিয়াপাড়া কারশেডে আলাদা করে রাখা ছিল। এ দিন ভোরে সেটি লিলুয়া ওয়ার্কশপে আনা হয়। ট্রেনটি হাওড়া স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার সময়েই যদি ওই তরুণী কোনও ভাবে কামরায় থেকে গিয়ে থাকেন, তবে কারশেডে পরীক্ষার সময়ে রেলকর্মীদের চোখে পড়ার কথা। প্রশ্ন হল, এ ক্ষেত্রে কেউ তাঁকে দেখতে পেলেন না কেন? কী করেই বা ওই তরুণী কারশেডের মত অতি সুরক্ষিত জায়গায় ঢুকে পড়লেন? এ ক্ষেত্রে নাশকতার জন্য কোনও শক্তিশালী বিস্ফোরক যদি কামরায় রাখা হত, তা হলে কি তা-ও নজর এড়িয়ে যেত?
হাওড়ার রেল পুলিশ সুপার মেহমুদ আখতার বলেন, ‘‘ওই তরুণী কী করে ওই কামরায় এলেন বলতে পারব না। কারশেড ও ওয়ার্কশপের নিরাপত্তার দায়িত্ব আরপিএফের। বেলুড় জিআরপি ঘটনাটির তদন্ত করছে।’’ কিছু বলতে পারছেন না রেলের কর্তারাও। রেল সূত্রে খবর, মেরামতির সময় হয়ে যাওয়ায় ওই কামরাটিকে ওয়ার্কশপে পাঠানো হয়। ঘটনার পর রেলের ইঞ্জিনিয়ারিং দফতর থেকে শুরু করে আরপিএফ সবাই দায়িত্ব এড়াচ্ছে বলে অভিযোগ। রাতে পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক রবি মহাপাত্র দিল্লি থেকে ফোনে বলেন, ‘‘ঘটনাটি দুঃখজনক। কী করে ওই তরুণী ভিতরে থেকে গিয়েছিলেন তদন্ত চলছে।’’
লিলুয়া আরপিএফের দায়িত্বে থাকা আইসি প্রিয়রঞ্জন বলেন, ‘‘কী করে ওই তরুণী কামরায় ঢুকে পড়েছিলেন তা স্পষ্ট নয়। গাফিলতি থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা হবে।’’
রেল পুলিশ সূত্রে খবর, ওই অজ্ঞাতপরিচয় তরুণীকে এ দিন সন্ধ্যাতেই লিলুয়া রেল হাসপাতাল থেকে হাওড়া জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে তাঁর মেডিক্যাল পরীক্ষাও হবে। তাঁর সঙ্গে এখনও কথা বলা যায়নি।
বিস্তারিত-
শাকিব-পরীর 'ধূমকেতু'র ট্রেলার দেখা হয়েছে ১ লাখ বারের বেশি -
বিটিআরসিতে মুঠোফোন রবি-এয়ারটেল এর ব্যবসা পরিচালনা একীভূত(মার্জার)বিষয়ক গণশুনানি অনুষ্ঠিত
বিটিআরসিতে মুঠোফোন রবি-এয়ারটেল এর ব্যবসা পরিচালনা একীভূত(মার্জার)বিষয়ক গণশুনানি অনুষ্ঠিত
দেশের অন্যতম দুটি মুঠোফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও এয়ারটেল বাংলাদেশ -এর একীভূতকরণ (মার্জার) প্রস্তাবের উপর এক গণশুনানি গতকাল সকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)’র প্রধান সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতদবিষয়ে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০০১-এর সংশ্লিষ্ট ধারা ৮৭ মোতাবেক গঠিত তিন সদস্য বিশিষ্ট গণশুনানি কমিটির সভাপতি ও বিটিআরসি চেয়ারম্যান ড. শাহ্জাহান মাহমুদ এতে সভাপতিত্ব করেন। বিটিআরসির অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ এতে উপস্থিত ছিলেন। গণশুনানিতে সাধারণ মোবাইল গ্রাহক/ভোক্তা, বিভিন্ন সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা, টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, কনজিউমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, শিক্ষক-ছাত্র, সাংবাদিক ও মিডিয়াকর্মী, ব্যবসায়ী, উন্নয়নকর্মী, আইনজীবী, সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী এবং রবি ও এয়াটেলসহ মোবাইল অপারেটরস/সংগঠনের প্রতিনিধিত্বকারী শতাধিক নিবন্ধনকৃত ব্যক্তি অংশ নেন। উল্লেখ্য, গণশুনানি আয়োজনের লক্ষ্যে ইতোপূর্বেদুইটি বাংলা এবং দুইটি ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গণশুনানিতে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক সংশ্লিষ্ট সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা, টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, বাংলাদেশের ভোক্তা সংঘ, সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীসহ আগ্রহী যে কোন ব্যক্তিবর্গের নিবন্ধনের লক্ষ্যে কমিশনের ওয়েবসাইটে বর্ণিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও নিবন্ধন ফর্ম পূরণের ব্যবস্থা করা হয়। এতে ২৮০ জন নিবন্ধন সম্পন্ন করে। যার মাঝ হতে দৈব্যচয়নের মাধ্যমে ১৬৫ জনকে আজ এই গণশুনানিতে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত করা হয়।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর২০১৫ তারিখে মোবাইলফোন অপারেটর রবি ও এয়ারটেল ব্যবসা পরিচালনা একীভূত করার জন্যকমিশন বরাবর আবেদন করে। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত কমিশনের ১৮৯তম সভায় বেশ কিছুশর্ত প্রতিপালন সাপেক্ষে একীভূত হওয়ার প্রস্তাবটি পূর্বানুমতি গ্রহণের নিমিত্তে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় প্রেরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং শর্ত প্রতিপালনের জন্য প্রতিষ্ঠান দু’টিকে চিঠি দেয়। বাংলাদেশে এই ধরণের বড় দু’টি কোম্পানীর একীভূত হওয়ার ঘটনা মুঠোফোন খাতে প্রথম হওয়ায় কমিশন ১৯২তমবৈঠকে একীভূত হওয়ার আর্থ-সামাজিক ও কারিগরীফলাফল ও প্রতিক্রিয়া কি হতে পারে এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ সমীক্ষা পরিচালনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
পূর্ণাঙ্গ সমীক্ষা কার্যক্রমটি অত্যন্ত জটিল ও সময় সাপেক্ষ বিধায় কমিশন হতে সমীক্ষা কার্যক্রমকে দুই ভাগে বিভক্ত করে কারিগরী সংক্রান্ত সমীক্ষাসমূহ পরিচালনার দায়িত্ব ড. এবিএম সিদ্দিক হোসেন, অধ্যাপক ও ডীন, প্রকৌশল অনুষদ, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং কারিগরী বিষয়সমূহ ব্যতিত আর্থ-সামাজিক বিষয়সহ অন্যান্য সমীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব ড. এস. এম মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক ব্যবসা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর নেতৃত্বে দু’টি টিমকে প্রদান করে।
পরবর্তীতে গত ২৫ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগ রবি ও এয়ারটেল একীভূতকরণ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমিশনের মতামত সম্বলিত প্রতিবেদন আগামী ০৭ মার্চ ২০১৬ তারিখের মধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বরাবর প্রেরণের জন্য কমিশনকে নির্দেশনা প্রদান করেছে। উক্ত নির্দেশনা মোতাবেক আগামী২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখের মধ্যে সমীক্ষা প্রতিবেদন জমা প্রদানের জন্য বিশেষজ্ঞ দল দু’টিকে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
১৯২তম কমিশন সভার সিদ্ধান্ত অনুসারে রবি ও এয়ারটেল-এর একীভূত হওয়ার ব্যাপারে অন্যান্য সকল মোবাইল অপারেটর অর্থাৎ গ্রামীণফোন লিমিটেড, বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেড, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড ও প্যাসিফিক বাংলাদেশ টেলিকম লিমিটেড-এর উচ্চ পর্যায়েরপ্রতিনিধিদের সঙ্গে গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকালে কমিশনে এক সভা করে মতামত গ্রহণ করা হয়েছে।
গণশুনানিতে প্রাপ্ত তথ্য, মতামত ও পরামর্শ,মোবাইল অপারেটরদের প্রদত্ত মতামত, সমীক্ষা প্রতিবেদন ও কমিশনের সকল বিভাগ/শাখার মতামত পর্যালোচনা করে একটি সমন্বিত প্রতিবেদন প্রস্তুত করার জন্য সর্বশেষ ১৯৩তম কমিশন সভার সিদ্ধান্তনুসারে কমিশনার (এসএম) এর সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রাপ্ত সকল মতামত, পর্যবেক্ষণ ও তথ্য বিশ্লেষণ এবং পর্যালোচনা করে সুপারিশসহ একটি প্রতিবেদন কমিশন সভায় উপস্থাপন করবে। কমিশন সকল বিষয়াদি পর্যালোচনা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাপূর্বক একীভূতকরণের বিষয়ে প্রযোজ্য সুপারিশ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় প্রেরণ করবে।
--তানভীর আনাম