Sunday, February 21, 2016

প্রীতির বিয়ে পেছাল!







এই ফেব্রুয়ারিতেই বিয়ের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল বলিউডের তারকা প্রীতি জিনতার। সেই বিয়ে মাস খানেক পিছিয়ে এখন হবে এপ্রিলে। প্রীতির ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, এ বছরের এপ্রিল মাসের কোনো একসময়ে বিয়ে করবেন প্রীতি। পাত্র সেই জিন গুডএনাফ।
এর আগে বলিউডের তারকা প্রীতি জিনতা টুইটারে লিখেছিলেন, ‘জানুয়ারিতে বিয়ে করছি না। অন্তত এক বছর এ নিয়ে কোনো আলোচনা শুনতে চাই না..., প্লিজ।’
সে সময় সম্ভবত বিরক্ত হয়েই এই টুইট করেছিলেন প্রীতি।
এ ছাড়া বলিউডের কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছিল, প্রীতি নিজেই নাকি তাঁর বন্ধুদের ফোন করে বিয়ের বিষয়টি জানিয়েছিলেন। ১২ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি ছিল বিয়ের তারিখ।
যা-হোক, সেই তারিখ বদলে এখন হয়েছে এপ্রিল। যদিও নির্দিষ্ট দিনক্ষণের কথা এখন পর্যন্ত কেউই জানাতে পারেনি। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানটি সেই আগের নির্ধারিত জায়গাতেই হচ্ছে। অর্থাৎ মার্কিন মুলুকের লস অ্যাঞ্জেলেসে।
সেখানে গির্জায় একেবারে ঘরোয়া আয়োজনে হবে আনুষ্ঠানিকতা। অবশ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, লস অ্যাঞ্জেলেসের অনুষ্ঠানটির পর মুম্বাইয়ে প্রীতি-জিনের বিয়ের অনুষ্ঠান হবে।
সূত্রটি জানিয়েছে, গির্জায় যে অনুষ্ঠানটা হবে, সেটি আয়োজিত হবে খুব ঘনিষ্ঠজনদের নিয়েই। প্রীতি আর জিনের পরিবারের সদস্যরা ছাড়া বড়জোর দুই-চারজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু সেখানে থাকবেন। তবে প্রীতির বিবাহোত্তর সংবর্ধনার অনুষ্ঠান হবে মুম্বাইতেই। রাজপুত ঐতিহ্যের রীতি-রেওয়াজ মেনেই।
প্রসঙ্গত, নেস ওয়াদিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর যুবরাজ সিংহের সঙ্গেও প্রীতির সম্পর্কের গুজব রটেছিল। এনডিটিভি।
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf
নকল বন্ধ করার ফল?‌ ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বোর্ড পরীক্ষায় বসল না ৭ লাখ ৪২ হাজার পরীক্ষার্থী!‌
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পরীক্ষায় নকল রুখতে বিশেষ মোবাইল অ্যাপ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সম্ভবত তার জেরেই এই বিপুল অনুপস্থিতি। উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ লাখ, যা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। কিন্তু শুক্রবার পরীক্ষার প্রথম দিনে ১১,৬৬৭টি পরীক্ষাকেন্দ্র রিপোর্ট জমা দিলে দেখা যায়, উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ২ লক্ষ ৮৮ হাজার ও মাধ্যমিক স্তরের ৪ লাখ ৫৪ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি।
উত্তরপ্রদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদের ডেপুটি সেক্রেটারি অরবিন্দ পান্ডে জানিয়েছেন, মিরাট ও গাজিপুর জেলায় সবথেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। দুই জেলা মিলিয়ে প্রায় ৭২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বরেলি ও বালিয়া মিলিয়ে সংখ্যাটা ছিল ৬৮ হাজার, এলাহাবাদে ৩২ হাজার ও আগ্রায় ২২ হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল। অন্যদিকে, লক্ষ্ণৌতে সাড়ে ৪ হাজার ও বারাণসীতে ১০ হাজার ৭০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি। বিহার, উত্তরপ্রদেশে পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি নিয়ে সংবাদমাধ্যম বার বার সরব হয়েছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি রুখতে বিশেষ প্রযুক্তির সাহায্য নেয় সরকার। নেওয়া হয় অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা। তাতে ভুয়ো পরীক্ষার্থী এবং টোকাটুকির রমরমা কমেছে।‌ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95648#sthash.xnXuZK2l.dpuf

No comments:

Post a Comment